আজ এগারো অক্টোবর ২০২০ খ্রি.।এই দিনে ভারতের আগড়তলা’র বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রবন্ধিক ও গবেষক ড. দেবব্রত দেব রায়’র নেতৃত্বে ৬০জন সৃজনশীল গুণীজন এবং বাংলাদেশের এক হাজারের বেশি গুণী জন সমবেত হয়েছিল ঢাকার জাতীয় যাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে।উদ্দেশ্য ছিল বাংলা ভাষা রাষ্ট্র তথা বাঙালি জাতি রাষ্ট্রের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আগরতলা থেকে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান সফল ও সার্থক করা।সেই ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের সম্মানিত উদ্বোধক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের এমিরেটাস প্রফেসর প্রয়াত আনিসুজ্জামান স্যার।প্রধান অতিথির আসন আলংকৃত করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী।এ ছাড়াও সম্মানিক অতিথি হিসাবে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর প্রধান সচিব কবি কামাল চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু উপাধি প্রস্তাবক রেজাউল হক চৌধুরী মুস্তাক, কবি অসীম সাহা, আওয়ামী লীগ সাবেক নেতৃত্ব মোনায়েম সরকার, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী বুলবুল মহালনবীশ, বাংলা একাডেমির উপ সচিব ড. শাহাদাৎ হোসেন নিপু, নিখিল ভারত শিশু সাহিত্য সংসদের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক আনসারুল্লাহ হক, ত্রিপুরার লেখক ড. আশিস কুমার বৈদ্য, শ্রীমতী নিয়তি রায় বর্মন, বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী স্বর্ণমা রায়সহ আরও অনেকে। ঐতিহাসিক এই অনুষ্ঠানে আজ রবিবার (১১’অক্টোবর) একবছর পূর্তি হলো।বাংলাদেশের সাড়া জাগানো এই ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের সঙ্গে যারাই যুক্ত ছিলেন তাঁদের প্রত্যেককেই আমার হ্রদয়ের মনিকোঠা থেকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা, ভালবাসা এবং শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।আমি শফিক আল কামাল (পাবনা জেলা) বঙ্গবন্ধু’র জন্মশতবার্ষিকী আন্তর্জাতিক স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের একজন ক্ষুদ্র লেখক ও উদযাপন পরিষদের একজন সদস্য হিসাবে গর্বিত।আবারও কোন ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে প্রাণের স্পন্দণে সম্মানিত সকলের সাথে মিলিত হতে পারবো সৃষ্টিকর্তা সহায় হোক।যে যেখানে থাকুন সবাই সুখ শান্তিতে আগামীদিনগুলো অহিবাহিত হোক নিরন্তর প্রত্যাশা রইলো।
