পাবনা প্রতিনিধি : পাবনা জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেন বলেছেন, ৩০ লক্ষ প্রানের বিনিময়ে আমরা যে স্বাধীনতা পেয়েছি এটা অহংকার ও গর্ব। স্বাধীনতার ইতিহাস মুক্তির প্রতিজ্ঞায় উদ্দীপ্ত হওয়ার ইতিহাস। স্বাধীনতা দিবসে পাবনার সর্বস্তরের মানুষ স্মরণ করবে জাতির শ্রেষ্ট্র সন্তানদেরকে। এবারের স্বাধীনতা দিবস পাবনায় উদযাপিত হবে যথাযথ মর্যাদায় আড়ম্বরতায়। পাবনার সকল সরকারি বেসরকারি আধা-সরকারী ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান, সংগঠন , সংস্থা যথাযথ মর্যাদার সাথে পালন করতে হবে এবং বাধ্যতামুলকভাবে পতাকা উত্তোলন করতে হবে।
বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে পাবনায় ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস এবং ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমুলক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় আগামী ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে ব্লাক আউট, পুষ্পার্ঘ অর্পণ, আলোচনা সভা সহ নানা কর্মসুচী গ্রহন করা হয়। ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে সর্বত্র পতাকা উত্তোলন, পুষ্পার্ঘ অর্পণ, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধণা, আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল সহ ব্যাপক কর্মসুচী গ্রহন করা হয়।
জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আ. স. ম. আব্দুর রহিম পাকন, জেলা সেটেরম্যান্ট কর্মকর্তা আফরোজা আকতার, ডিডিএলজি সাইফুর রহমান, সিভিল সার্জন ডা. মনিসর চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর আলম শরীফ আহমেদ, মাহফুজা আকতার, সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি আব্দুল মতীন খান, বাসস প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম সুইট, বীর মুক্তিযোদ্ধা চন্দন কুমার চক্রবর্তী, আবুল কালাম আজাদ, বিআরডিবির চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব, জেল সুপার নসির উদ্দিন প্রধান, জেলা মৎস কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, সিনিয়র তথ্য কর্মতকর্তা মো. সামিউল আলম, পাবনা পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমুল হক, বিসিকের ডিজিএম রফিকুল ইসলাম, বিআরটিএর এডি আব্দুল হালিম প্রমূখ।