মুক্তচেতনা ডেস্ক : গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ২২তম মহামান্য রাষ্ট্রপতি পদে বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহ. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু-কে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কর্তৃক দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়। ইতোমধ্যে বিনা প্রতিদন্দিদায় তিনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছেন এবং গেজেটও প্রকাশিত হয়।
১৭ মহকুমার ঐতিহ্যবাহী পাবনা জেলা এই গর্বিত প্রাপ্তিতে আনন্দের বন্যায় ভাসছে। শিশু কিশোর যুবক বৃদ্ধ সবাই যেন আনন্দে আত্মহারা। বিজয় র্যালি, ব্যান্ডপার্টি, শোভাযাত্রা, নাচা-নাচি, মিষ্টি বিতরণ প্রতিনিয়ত লেগেই রয়েছে। বসে নেই পাবনা জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য, সাবেক দূদক কমিশনার, পাবনার কৃতি সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহ. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু-কে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করায় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা-কে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পাবনা জেলা শাখার উদ্যোগে বিজয় র্যালি অনুষ্ঠিত হয়।
বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ খ্রি.) বেলা সাড়ে ১১টায় পাবনা শহরের প্রধান আব্দুল হামিদ সড়কে অনুষ্ঠিত বিজয় র্যালিতে নেতৃত্ব দেন নব-নির্বাচিত মহামান্য রাষ্ট্রপতি যখন বাংলাদেশ ছাত্র লীগের সাবেক সভাপতি ছিলেন, সেই সময়ের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান পাবনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আ.স. ম. আব্দুর রহিম পাকন।
র্যালি শেষে উপস্থিত বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ ও সুধীজন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও নব-নির্বাচিত মহামান্য রাষ্ট্রপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহ. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু’র দীর্ঘায়ু কামনা সহ দেশ ও জাতির কল্যাণে দোয়া করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পাবনা জেলা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার ও রাজশাহী বিভাগীয় ক্রিড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান হাবিব, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোমিনুর রহমান বরুণ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিয়ার রহমান সাচ্চু, বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর্জা মো. ইসমাইল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা এফ এম মাহবুবুর রশিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা হামিদুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক, বীর মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা হরি শংকর রায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আজমল বিশ্বাস, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।